Finite verb কাকে বলে? – tense ও subject agreement নিয়ম সহ
|

Finite verb কাকে বলে? – tense ও subject agreement নিয়ম সহ

আচ্ছা, ফাইনাইট ভার্ব! নামটা শুনে একটু কঠিন মনে হচ্ছে, তাই না? কিন্তু বিশ্বাস করুন, এটা আসলে খুবই সহজ একটা বিষয়। আমরা যখন ইংরেজি বা বাংলা ব্যাকরণে ক্রিয়া (verb) নিয়ে আলোচনা করি, তখন এই ফাইনাইট ভার্বের ধারণাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যারা চাকরি পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা, কিংবা অন্য কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাদের জন্য এটা জানা অত্যাবশ্যক।

তাহলে চলুন, দেরি না করে ফাইনাইট ভার্ব কী, এর প্রকারভেদ, এবং কীভাবে এটা টেন্স (tense) ও সাবজেক্ট এগ্রিমেন্টের (subject agreement) সাথে সম্পর্কিত, তা সহজ ভাষায় জেনে নিই।

Table of Contents

Finite Verb কাকে বলে?

ফাইনাইট ভার্ব হলো সেই ক্রিয়া, যা একটি বাক্যের টেন্স (কাল) এবং সাবজেক্টের (কর্তা) নাম্বার (singular/plural) অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। সহজ ভাষায়, ফাইনাইট ভার্ব বাক্যের কর্তা ও কালের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। এই ধরণের ভার্ব চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, এটি দেখে বোঝা যায় বাক্যটি কোন সময়ে ঘটছে এবং কাজটি কে করছে।

উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা আরও পরিষ্কার হবে:

  • আমি ভাত খাই। (Ami bhat khai.) – এখানে “খাই” (khai) ফাইনাইট ভার্ব, যা বর্তমান কাল (Present Tense) নির্দেশ করছে এবং “আমি” (Ami – I) কর্তার সাথে সঙ্গতি রেখে ব্যবহৃত হয়েছে।
  • সে গান গায়। (She gaan gay.) – এই বাক্যে “গায়” (gay) ফাইনাইট ভার্ব, যা বর্তমান কাল বোঝাচ্ছে এবং “সে” (She) কর্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ব্যবহৃত হয়েছে।

যদি এই বাক্যগুলোকে অন্য কালে পরিবর্তন করি, তাহলে ভার্বের রূপও বদলে যাবে। যেমন:

  • আমি ভাত খেয়েছিলাম। (Ami bhat kheyechilam.) – এখানে “খেয়েছিলাম” (kheyechilam) অতীত কাল (Past Tense) বোঝাচ্ছে।
  • সে গান গাইবে। (She gaan gaibe.) – এই বাক্যে “গাইবে” (gaan gaibe) ভবিষ্যৎ কাল (Future Tense) বোঝাচ্ছে।

তাহলে, বুঝতেই পারছেন, ফাইনাইট ভার্ব বাক্যের টেন্স ও সাবজেক্টের ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।

ফাইনাইট ভার্বের প্রকারভেদ (Types of Finite Verb)

ফাইনাইট ভার্বকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়:

  1. Principal বা Main Verb: এই ভার্বগুলো নিজেরাই সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করতে পারে এবং অন্য কোনো ভার্বের সাহায্য ছাড়াই একটি বাক্য গঠন করতে সক্ষম। যেমন:
    • “আমি পড়ি।” (Ami pori.) – এখানে “পড়ি” (pori) হলো প্রিন্সিপাল ভার্ব।
    • “তারা খেলে।” (Tara khele.) – এখানে “খেলে” (khele) হলো প্রিন্সিপাল ভার্ব।
  2. Auxiliary বা Helping Verb: এই ভার্বগুলো প্রিন্সিপাল ভার্বকে টেন্স, ভয়েস (voice) এবং মুড (mood) গঠনে সাহায্য করে। এদের নিজস্ব কোনো অর্থ নেই, কিন্তু এরা বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যেমন:
    • “আমি পড়ছি।” (Ami porchhi.) – এখানে “পড়ছি” (porchhi) ভার্বটিতে “পড়ি” ( মূল ভার্ব) -কে সাহায্য করছে “ছি” (chhi)। তাই “ছি” (chhi) হলো অক্সিলিয়ারি ভার্ব।
    • “তারা খেলছে।” (Tara khelchhe.) – এখানে “খেলছে” (khelchhe) ভার্বটিতে “খেলে” (khele) মূল ভার্বকে সাহায্য করছে “ছে” (chhe)। তাই “ছে” (chhe) হলো অক্সিলিয়ারি ভার্ব।
See also  Collective noun কাকে বলে? – সহজ বাংলায় ব্যাখ্যা ও উদাহরণ

অক্সিলিয়ারি ভার্বগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: am, is, are, was, were, have, has, had, do, does, did, shall, will, can, could, may, might, must, ইত্যাদি।

প্রিন্সিপাল ভার্বের আরও কিছু উদাহরণ:

  • লেখা (lekha) – She writes a letter. (সে চিঠি লেখে।)
  • খাওয়া (khawa) – I eat rice. (আমি ভাত খাই।)
  • দেখা (dekha) – They see a movie. (তারা সিনেমা দেখে।)
  • শোনা (shona) – He hears a song. (সে গান শোনে।)

অক্সিলিয়ারি ভার্বের ব্যবহার:

  • I am reading. (আমি পড়ছি।) – এখানে “am” অক্সিলিয়ারি ভার্ব।
  • She has finished her work. (সে তার কাজ শেষ করেছে।) – এখানে “has” অক্সিলিয়ারি ভার্ব।
  • They will go to the market. (তারা বাজারে যাবে।) – এখানে “will” অক্সিলিয়ারি ভার্ব।

টেন্স (Tense) অনুযায়ী ফাইনাইট ভার্বের পরিবর্তন

ফাইনাইট ভার্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এটি টেন্স অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। নিচে কয়েকটি টেন্সের উদাহরণ দেওয়া হলো:

Present Tense (বর্তমান কাল)

  • Simple Present: I go to school. (আমি স্কুলে যাই।)
  • Present Continuous: I am going to school. (আমি স্কুলে যাচ্ছি।)
  • Present Perfect: I have gone to school. (আমি স্কুলে গিয়েছি।)
  • Present Perfect Continuous: I have been going to school. (আমি স্কুলে যেতে থাকছি।)

Past Tense (অতীত কাল)

  • Simple Past: I went to school. (আমি স্কুলে গিয়েছিলাম।)
  • Past Continuous: I was going to school. (আমি স্কুলে যাচ্ছিলাম।)
  • Past Perfect: I had gone to school. (আমি স্কুলে গিয়েছিলাম।)
  • Past Perfect Continuous: I had been going to school. (আমি স্কুলে যেতে ছিলাম।)

Future Tense (ভবিষ্যৎ কাল)

  • Simple Future: I will go to school. (আমি স্কুলে যাব।)
  • Future Continuous: I will be going to school. (আমি স্কুলে যেতে থাকব।)
  • Future Perfect: I will have gone to school. (আমি স্কুলে গিয়ে থাকব।)
  • Future Perfect Continuous: I will have been going to school. (আমি স্কুলে যেতে থাকতে থাকব।)

লক্ষ্য করুন, প্রতিটি টেন্সে ভার্বের রূপ পরিবর্তিত হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলোই ফাইনাইট ভার্বের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট (Subject-Verb Agreement) এর নিয়ম

ফাইনাইট ভার্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট। এর মানে হলো, ভার্বকে অবশ্যই সাবজেক্টের নাম্বার (singular/plural) এবং পার্সন (first, second, third) অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে হবে। নিচে কয়েকটি সাধারণ নিয়ম আলোচনা করা হলো:

  1. Singular Subject: যদি সাবজেক্ট সিঙ্গুলার হয়, তাহলে ভার্বও সিঙ্গুলার হবে।
    • He goes to school. (সে স্কুলে যায়।) – এখানে “He” সিঙ্গুলার, তাই ভার্ব “goes” হয়েছে।
    • She writes a letter. (সে চিঠি লেখে।) – এখানে “She” সিঙ্গুলার, তাই ভার্ব “writes” হয়েছে।
  2. Plural Subject: যদি সাবজেক্ট প্লুরাল হয়, তাহলে ভার্বও প্লুরাল হবে।
    • They go to school. (তারা স্কুলে যায়।) – এখানে “They” প্লুরাল, তাই ভার্ব “go” হয়েছে।
    • We write letters. (আমরা চিঠি লিখি।) – এখানে “We” প্লুরাল, তাই ভার্ব “write” হয়েছে।
  3. First Person Singular: ফার্স্ট পার্সন সিঙ্গুলারের ক্ষেত্রে (I) ভার্বের রূপ সাধারণত অপরিবর্তিত থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন দেখা যায়।
    • I go to school. (আমি স্কুলে যাই।)
    • I am reading a book. (আমি একটি বই পড়ছি।)
  4. Third Person Singular: থার্ড পার্সন সিঙ্গুলারের ক্ষেত্রে (He, She, It) প্রেজেন্ট টেন্সে ভার্বের সাথে “s” বা “es” যোগ হয়।
    • He plays football. (সে ফুটবল খেলে।)
    • She sings a song. (সে গান গায়।)

Subject-Verb Agreement এর কিছু ব্যতিক্রম

কিছু ক্ষেত্রে Subject-Verb Agreement এর নিয়মে ব্যতিক্রম দেখা যায়। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • যদি দুটি সিঙ্গুলার নাউন “and” দ্বারা যুক্ত হয়, তবে ভার্ব প্লুরাল হবে।
    • যেমন: Ram and Shyam are friends. (রাম ও শ্যাম বন্ধু।)
  • যদি কোনো কালেক্টিভ নাউন (যেমন: team, family, committee) একটি ইউনিট হিসেবে কাজ করে, তবে ভার্ব সিঙ্গুলার হবে।
    • The team is playing well. (দলটি ভালো খেলছে।)
  • যদি কালেক্টিভ নাউনের সদস্যরা আলাদাভাবে কাজ করে, তবে ভার্ব প্লুরাল হবে।
    • The committee are divided in their opinions. (কমিটির সদস্যরা তাদের মতামতে বিভক্ত।)
  • “Each,” “every,” “everyone,” “someone,” “nobody” ইত্যাদি শব্দগুলো সিঙ্গুলার হিসেবে গণ্য হয় এবং এদের সাথে সিঙ্গুলার ভার্ব ব্যবহৃত হয়।
    • Each student has a book. (প্রত্যেক ছাত্রের একটি বই আছে।)
    • Everyone is happy. (সবাই খুশি।)
See also  Compound Noun কাকে বলে? – বাংলায় সহজ ব্যাখ্যা ও উদাহরণ

ফাইনাইট ও নন-ফাইনাইট ভার্বের মধ্যে পার্থক্য

ফাইনাইট ভার্ব চেনার পাশাপাশি নন-ফাইনাইট ভার্ব সম্পর্কেও ধারণা থাকা দরকার। এই দুটি ভার্বের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে:

বৈশিষ্ট্যফাইনাইট ভার্বনন-ফাইনাইট ভার্ব
টেন্স ও সাবজেক্টটেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয় না
বাক্যের মূল ভার্ববাক্যের মূল ভার্ব হিসেবে কাজ করেবাক্যের মূল ভার্ব হিসেবে কাজ করে না
উদাহরণgo, goes, went, am, is, areto go, going, gone

নন-ফাইনাইট ভার্বগুলো ইনফিনিটিভ (to + verb), পার্টিসিপল (verb + ing/ed), এবং জিরান্ড (verb + ing) হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

নন-ফাইনাইট ভার্বের উদাহরণ:

  • To err is human. (ভুল করা মানুষের স্বভাব।) – এখানে “to err” ইনফিনিটিভ।
  • She likes reading books. (সে বই পড়তে ভালোবাসে।) – এখানে “reading” জিরান্ড।
  • Having finished the work, he went home. (কাজ শেষ করে সে বাড়ি গেল।) – এখানে “having finished” পার্টিসিপল।

কিছু টিপস এবং ট্রিকস

ফাইনাইট ভার্ব চেনার জন্য কিছু সহজ টিপস নিচে দেওয়া হলো:

  1. বাক্যের টেন্স এবং সাবজেক্টের দিকে নজর রাখুন।
  2. দেখুন ভার্বটি টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হচ্ছে কিনা।
  3. অক্সিলিয়ারি ভার্বগুলো চিনে রাখুন, যা মূল ভার্বকে সাহায্য করে।
  4. নন-ফাইনাইট ভার্বের ব্যবহার সম্পর্কে জানুন, যাতে ফাইনাইট ভার্বকে সহজে আলাদা করা যায়।

বাস্তব জীবনে ফাইনাইট ভার্বের ব্যবহার

ফাইনাইট ভার্বের ধারণা শুধু ব্যাকরণের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনেও এর অনেক ব্যবহার রয়েছে। আমরা যখন কথা বলি বা লিখি, তখন অজান্তেই ফাইনাইট ভার্ব ব্যবহার করি।

  • “আমি গান শুনি।” – এখানে “শুনি” ফাইনাইট ভার্ব।
  • “সে ছবি আঁকে।” – এখানে “আঁকে” ফাইনাইট ভার্ব।
  • “তারা ফুটবল খেলছে।” – এখানে “খেলছে” ফাইনাইট ভার্ব।

এই উদাহরণগুলো থেকে বোঝা যায়, ফাইনাইট ভার্ব আমাদের দৈনন্দিন জীবনের যোগাযোগের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ফাইনাইট ভার্ব চেনার কিছু সহজ কৌশল

  1. বাক্যের গঠন দেখুন: একটি সম্পূর্ণ বাক্যে অবশ্যই একটি ফাইনাইট ভার্ব থাকতে হবে।
  2. টেন্স পরিবর্তন করে দেখুন: যদি ভার্বটি টেন্স পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়, তবে সেটি ফাইনাইট ভার্ব।
  3. সাবজেক্ট পরিবর্তন করে দেখুন: সাবজেক্টের নাম্বার (singular/plural) পরিবর্তনের সাথে সাথে যদি ভার্বের রূপ বদলায়, তবে সেটি ফাইনাইট ভার্ব।

অনুশীলন এবং কুইজ

নিজেদের দক্ষতা যাচাই করার জন্য নিচে একটি ছোট কুইজ দেওয়া হলো:

নিচের বাক্যগুলোতে ফাইনাইট ভার্ব চিহ্নিত করুন:

  1. He wants to go home.
  2. They are playing football.
  3. She likes to read books.
  4. I have finished my work.
  5. The cat is sleeping on the mat.

উত্তর:

  1. wants
  2. are playing
  3. likes
  4. have finished
  5. is sleeping

ফাইনাইট ভার্ব: কিছু অতিরিক্ত তথ্য

  • ফাইনাইট ভার্ব বাক্যের মূল ভিত্তি স্থাপন করে, যা ছাড়া বাক্যটি অর্থপূর্ণ হতে পারে না।
  • এটি টেন্স এবং সাবজেক্টের সাথে সম্পর্কিত হওয়ায়, বাক্যের সময় এবং কর্তা সম্পর্কে ধারণা দেয়।
  • বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ফাইনাইট ভার্ব থেকে প্রশ্ন এসে থাকে, তাই এটি ভালোভাবে বোঝা জরুরি।
See also  বৌদ্ধ ধর্মের উৎপত্তি ও বিকাশ: একটি ঐতিহাসিক অনুসন্ধান

ফাইনাইট ভার্ব নিয়ে কিছু সাধারণ ভুল

অনেক শিক্ষার্থী ফাইনাইট ভার্ব চেনার ক্ষেত্রে কিছু সাধারণ ভুল করে থাকে। নিচে কয়েকটি ভুল এবং তার সমাধান আলোচনা করা হলো:

  • অক্সিলিয়ারি ভার্বকে মূল ভার্ব মনে করা: অনেক সময় শিক্ষার্থীরা অক্সিলিয়ারি ভার্বকে (যেমন: am, is, are, has, have) মূল ভার্ব মনে করে ভুল করে। মনে রাখতে হবে, অক্সিলিয়ারি ভার্ব মূল ভার্বকে সাহায্য করে, কিন্তু এটি নিজে ফাইনাইট ভার্ব হিসেবে কাজ করতে পারে।
  • নন-ফাইনাইট ভার্বকে ফাইনাইট ভার্ব ভাবা: ইনফিনিটিভ, জিরান্ড, এবং পার্টিসিপল হলো নন-ফাইনাইট ভার্ব। এগুলো টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয় না, তাই এগুলোকে ফাইনাইট ভার্ব ভাবা ভুল।
  • সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট উপেক্ষা করা: সাবজেক্ট সিঙ্গুলার নাকি প্লুরাল, সেদিকে খেয়াল না রেখে ভার্ব ব্যবহার করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

এই ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে পারলে ফাইনাইট ভার্ব চেনা অনেক সহজ হয়ে যাবে।

ফাইনাইট ভার্ব এর ব্যবহারিক প্রয়োগ

ফাইনাইট ভার্বের ধারণা শুধু পরীক্ষার জন্য নয়, বরং বাস্তব জীবনেও এর অনেক প্রয়োগ রয়েছে। নিচে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

  1. ইংরেজি শেখা: ইংরেজি ভাষায় কথা বলা ও লেখার জন্য ফাইনাইট ভার্বের সঠিক ব্যবহার জানা জরুরি। এটি টেন্স এবং সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট বুঝতে সাহায্য করে, যা সঠিক বাক্য গঠনে সহায়ক।
  2. যোগাযোগ দক্ষতা: সঠিক ফাইনাইট ভার্ব ব্যবহার করে আপনি আপনার বক্তব্যকে আরও স্পষ্ট ও কার্যকর করতে পারেন।
  3. চাকরি পরীক্ষা: বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় ইংরেজি ব্যাকরণের ওপর প্রশ্ন করা হয়, যেখানে ফাইনাইট ভার্ব একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

শেষ কথা

ফাইনাইট ভার্ব ব্যাকরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা টেন্স এবং সাবজেক্টের সাথে সম্পর্কিত। এটি চেনা এবং এর সঠিক ব্যবহার জানা আমাদের ভাষার দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে। আশা করি, এই ব্লগ পোস্টটি আপনাদের ফাইনাইট ভার্ব সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দিতে পেরেছে। যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, তবে নির্দ্বিধায় কমেন্ট সেকশনে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। শুভ কামনা!

FAQs: ফাইনাইট ভার্ব নিয়ে কিছু সাধারণ জিজ্ঞাসা

  1. ফাইনাইট ভার্ব কী এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ? ফাইনাইট ভার্ব হলো সেই ক্রিয়া যা টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি বাক্যের গঠন এবং অর্থ সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করে।
  2. কীভাবে ফাইনাইট ভার্ব চিনতে পারি? ফাইনাইট ভার্ব চেনার সহজ উপায় হলো, দেখুন ভার্বটি টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হচ্ছে কিনা। যদি পরিবর্তন হয়, তবে সেটি ফাইনাইট ভার্ব।
  3. ফাইনাইট ও নন-ফাইনাইট ভার্বের মধ্যে মূল পার্থক্য কী? ফাইনাইট ভার্ব টেন্স ও সাবজেক্ট অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়, কিন্তু নন-ফাইনাইট ভার্ব পরিবর্তিত হয় না।
  4. সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট কী এবং কেন এটি প্রয়োজন? সাবজেক্ট এগ্রিমেন্ট হলো ভার্বের সাথে সাবজেক্টের নাম্বারের (singular/plural) মিল রাখা। এটি প্রয়োজন কারণ এটি বাক্যকে ব্যাকরণগতভাবে সঠিক করে তোলে।
  5. ফাইনাইট ভার্বের কিছু উদাহরণ দিন। কিছু ফাইনাইট ভার্বের উদাহরণ হলো: go, goes, went, am, is, are, was, were, have, has, had, ইত্যাদি।
  6. নন-ফাইনাইট ভার্বগুলো কী কী? নন-ফাইনাইট ভার্বগুলো হলো: ইনফিনিটিভ (to + verb), জিরান্ড (verb + ing), এবং পার্টিসিপল (verb + ing/ed)।
  7. ফাইনাইট ভার্বের ব্যবহারিক প্রয়োগ কী? ফাইনাইট ভার্বের ব্যবহারিক প্রয়োগ অনেক। এটি ইংরেজি শেখা, যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানো, এবং চাকরি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করে।
  8. ফাইনাইট ভার্ব শেখার জন্য কিছু টিপস দিন। ফাইনাইট ভার্ব শেখার জন্য বাক্যের টেন্স ও সাবজেক্টের দিকে নজর রাখুন, অক্সিলিয়ারি ভার্বগুলো চিনে রাখুন, এবং নন-ফাইনাইট ভার্বের ব্যবহার সম্পর্কে জানুন।
  9. ফাইনাইট ভার্ব কি মুখস্থ করতে হবে? ফাইনাইট ভার্ব মুখস্থ করার প্রয়োজন নেই। নিয়মগুলো বুঝে অনুশীলন করলে এটি সহজেই আয়ত্ত করা যায়।
  10. ফাইনাইট ভার্ব এর কুইজ কোথায় পাওয়া যাবে? বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ফাইনাইট ভার্বের ওপর কুইজ পাওয়া যায়। এছাড়াও, ব্যাকরণের বইতেও অনুশীলন করার জন্য অনেক উদাহরণ দেওয়া থাকে।

আশা করি এই ব্লগ পোস্টটি আপনাকে ফাইনাইট ভার্ব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সাহায্য করেছে। আপনার শেখার পথ আরও সহজ হোক, এই শুভকামনা রইল।

সম্পর্কিত পোস্টসমূহ:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *