IELTS কি? কেন প্রয়োজন? IELTS কিভাবে করবো?
জীবনটা কি শুধু একটা জায়গায় আটকে থাকার জন্য? নাকি উড়ন্ত পাখির মতো ডানা মেলে ধরার জন্য? যদি দ্বিতীয়টা আপনার উত্তর হয়, তাহলে IELTS আপনার জন্য এক দারুণ সুযোগ!
IELTS (International English Language Testing System) হলো ইংরেজি ভাষার দক্ষতা যাচাইয়ের একটি আন্তর্জাতিক পরীক্ষা। কিন্তু এটা শুধু একটা পরীক্ষাই নয়, এটা আপনার ভবিষ্যৎ জীবনের দরজা খুলে দেওয়ার একটা চাবিকাঠি।
IELTS কি? কেন প্রয়োজন? IELTS কিভাবে করবো? – এই সবকিছু নিয়েই আজকের আলোচনা। ২০২৫ সালের জন্য কিভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেই বিষয়েও আমরা বিস্তারিত জানাব। তাহলে চলুন, শুরু করা যাক!
IELTS কি?
IELTS হলো ইংরেজি ভাষাভাষী দেশে পড়াশোনা, কাজ, অথবা বসবাসের জন্য আপনার ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণের একটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পরীক্ষা। এটি দুটি মডিউলে হয়ে থাকে: Academic এবং General Training। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি যেকোনো একটি বেছে নিতে পারেন।
Academic এবং General Training মডিউলের মধ্যে পার্থক্য কি?
সহজ ভাষায় বলতে গেলে, Academic মডিউলটি মূলত উচ্চশিক্ষার জন্য, যেমন – বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য। অন্যদিকে, General Training মডিউলটি কাজ বা ইমিগ্রেশনের জন্য বেশি উপযোগী। নিচে একটি টেবিলের মাধ্যমে বিষয়টি আরও পরিষ্কার করা হলো:
বৈশিষ্ট্য | Academic মডিউল | General Training মডিউল |
---|---|---|
উদ্দেশ্য | উচ্চশিক্ষা | কাজ ও ইমিগ্রেশন |
রিডিং | একাডেমিক টেক্সট | সাধারণ টেক্সট |
রাইটিং টাস্ক ১ | গ্রাফ, চার্ট বা ডায়াগ্রামের বিশ্লেষণ | চিঠি লেখা |
রাইটিং টাস্ক ২ | প্রবন্ধ লেখা (Essays) | প্রবন্ধ লেখা (Essays) |
কেন IELTS প্রয়োজন?
IELTS কেন প্রয়োজন, এই প্রশ্নের উত্তর অনেক। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:
- উচ্চশিক্ষা: বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হওয়ার জন্য IELTS স্কোর একটি পূর্বশর্ত।
- চাকরি: আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোতে ভালো বেতনের চাকরি পেতে IELTS আপনার সুযোগ অনেক বাড়িয়ে দেয়।
- ইমিগ্রেশন: অনেক দেশেই স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য IELTS স্কোর প্রয়োজন হয়।
- ভাষা দক্ষতা প্রমাণ: নিজের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা বিশ্ব দরবারে প্রমাণ করার জন্য এটি একটি অন্যতম মাধ্যম।
IELTS স্কোর কিভাবে কাজ করে?
IELTS-এ স্কোর ১ থেকে ৯ পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রতিটি মডিউলে (Listening, Reading, Writing, Speaking) আলাদাভাবে স্কোর দেওয়া হয় এবং সবগুলোর গড় করে আপনার ফাইনাল স্কোর গণনা করা হয়। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী, কাঙ্ক্ষিত স্কোর অর্জন করতে হয়।
IELTS কিভাবে করবো?
IELTS পরীক্ষা দেওয়াটা একটা প্রক্রিয়ার মতো। কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে আপনি সহজেই এই পরীক্ষা দিতে পারেন। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
১. প্রস্তুতি শুরু:
IELTS পরীক্ষার জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়াটা খুবই জরুরি। কিভাবে শুরু করবেন, তা নিয়ে কিছু টিপস দেওয়া হলো:
- নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করুন: প্রথমে, আপনি কোন মডিউলে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। হতে পারে সেটা রাইটিং, স্পিকিং, নাকি অন্য কিছু।
- একটি রুটিন তৈরি করুন: প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়ার জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন এবং সেটি কঠোরভাবে মেনে চলুন।
- নিয়মিত অনুশীলন করুন: প্রতিদিন ইংরেজি শোনা, বলা, পড়া এবং লেখার অভ্যাস করুন।
২. রিসোর্স এবং ম্যাটেরিয়াল নির্বাচন:
প্রস্তুতির জন্য সঠিক রিসোর্স নির্বাচন করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু প্রয়োজনীয় রিসোর্সের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
- অফিসিয়াল IELTS ওয়েবসাইট: British Council এবং IDP-এর ওয়েবসাইটে পরীক্ষার ফরম্যাট, স্যাম্পল প্রশ্ন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া যায়।
- IELTS প্রস্তুতি বই: Cambridge IELTS series, Barron’s IELTS, Kaplan IELTS-এর মতো বইগুলো বেশ জনপ্রিয়।
- অনলাইন কোর্স: Coursera, Udemy, edX-এর মতো প্ল্যাটফর্মে অনেক ভালো মানের IELTS প্রস্তুতি কোর্স রয়েছে।
- YouTube চ্যানেল: IELTS Liz, E2 IELTS, IELTS Advantage-এর মতো চ্যানেলগুলো থেকে বিনামূল্যে অনেক টিপস এবং ট্রিকস শিখতে পারবেন।
৩. পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন:
IELTS পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করাটা খুব সহজ। British Council অথবা IDP-এর ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারেন।
- ওয়েবসাইট নির্বাচন: প্রথমে British Council অথবা IDP -এর ওয়েবসাইটে যান।
- অ্যাকাউন্ট তৈরি: ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
- ফর্ম পূরণ: প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদনপত্রটি পূরণ করুন।
- পরীক্ষার তারিখ ও স্থান নির্বাচন: আপনার পছন্দ অনুযায়ী পরীক্ষার তারিখ এবং স্থান নির্বাচন করুন।
- ফি পরিশোধ: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড অথবা অন্য কোনো অনলাইন পেমেন্ট পদ্ধতির মাধ্যমে পরীক্ষার ফি পরিশোধ করুন।
- নিশ্চিতকরণ: সফলভাবে নিবন্ধন করার পর, আপনাকে একটি নিশ্চিতকরণ ইমেইল পাঠানো হবে।
৪. পরীক্ষার দিনের প্রস্তুতি:
পরীক্ষার দিন কিছু জিনিস মনে রাখা দরকার। যেমন:
- সময়মতো পৌঁছানো: পরীক্ষার কেন্দ্রে অন্তত ৩০ মিনিট আগে পৌঁছান।
- পরিচয়পত্র: আপনার পরিচয়পত্র (পাসপোর্ট) সঙ্গে নিতে ভুলবেন না।
- নির্দেশাবলী অনুসরণ: পরীক্ষার সময় পরীক্ষকের দেওয়া সমস্ত নির্দেশাবলী মনোযোগ দিয়ে শুনুন এবং অনুসরণ করুন।
৫. পরীক্ষার পরবর্তী ধাপ:
পরীক্ষার পর আপনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণত, পরীক্ষার ১৩ দিন পর ফলাফল প্রকাশিত হয়। আপনি অনলাইনে অথবা আপনার রেজিস্ট্রেশন করা কেন্দ্র থেকে ফলাফল সংগ্রহ করতে পারেন।
IELTS Course by Munzereen Shahid
কোর্সটি করে যা শিখবেন:
- IELTS পরীক্ষার প্রত্যেক সেকশনের প্রশ্ন ও উত্তরের ধরন, টাইম ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ টিপস, ট্রিকস ও স্ট্র্যাটেজি
- IELTS পরীক্ষা চলাকালে নির্ধারিত সময়ের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে ভালো স্কোর অর্জনের কৌশল

IELTS পরীক্ষার খুঁটিনাটি
IELTS পরীক্ষা চারটি অংশে বিভক্ত: Listening, Reading, Writing এবং Speaking। প্রতিটি অংশের জন্য আলাদা সময় বরাদ্দ থাকে। নিচে প্রতিটি অংশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
Listening (শ্রবণ):
- সময়: ৩০ মিনিট
- প্রশ্ন সংখ্যা: ৪০
- বিবরণ: এখানে আপনাকে চারটি অডিও ক্লিপ শুনতে হবে এবং সেই অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। অডিও ক্লিপগুলো সাধারণত কথোপকথন, বক্তৃতা বা ঘোষণার আকারে হয়ে থাকে।
Listening-এ ভালো করার টিপস:
- মনোযোগ দিয়ে শুনুন: অডিও ক্লিপ শোনার সময় প্রতিটি শব্দ মনোযোগ দিয়ে শুনুন।
- নোট নিন: গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সঙ্গে সঙ্গে নোট করে রাখুন।
- বিভিন্ন উচ্চারণে অভ্যস্ত হোন: ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান এবং অন্যান্য অ্যাকসেন্টের অডিও শুনুন।
Reading (পঠন):
- সময়: ৬০ মিনিট
- প্রশ্ন সংখ্যা: ৪০
- বিবরণ: Academic মডিউলে তিনটি বড় আর্টিকেল দেওয়া থাকে, যা সাধারণত জার্নাল, বই বা ম্যাগাজিন থেকে নেওয়া হয়। General Training মডিউলে ছোট ছোট টেক্সট দেওয়া থাকে, যা কর্মক্ষেত্র এবং দৈনন্দিন জীবনের সাথে সম্পর্কিত।
Reading-এ ভালো করার টিপস:
- স্কিমিং এবং স্ক্যানিং: দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন। স্কিমিং করে মূল ধারণা নিন এবং স্ক্যানিং করে নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে বের করুন।
- শব্দভাণ্ডার: নতুন শব্দ শিখুন এবং তাদের ব্যবহার জানুন।
- নিয়মিত পড়ুন: ইংরেজি আর্টিকেল, ব্লগ এবং বই পড়ার অভ্যাস করুন।
Writing (লিখন):
- সময়: ৬০ মিনিট
- টাস্ক: দুটি (Task 1 এবং Task 2)
- বিবরণ: Academic মডিউলে Task 1-এ একটি গ্রাফ, চার্ট বা ডায়াগ্রাম দেওয়া থাকে, যা বিশ্লেষণ করে নিজের ভাষায় লিখতে হয়। Task 2-এ একটি প্রবন্ধ লিখতে হয়। General Training মডিউলে Task 1-এ একটি চিঠি এবং Task 2-এ একটি প্রবন্ধ লিখতে হয়।
Writing-এ ভালো করার টিপস:
- গ্রামার এবং ভোকাবুলারি: সঠিক গ্রামার এবং উপযুক্ত শব্দ ব্যবহার করুন।
- অনুশীলন: নিয়মিত লেখার অভ্যাস করুন এবং অন্যদের থেকে ফিডব্যাক নিন।
- কাঠামো: একটি সুন্দর কাঠামো অনুসরণ করে লিখুন, যেমন – ভূমিকা, মূল বক্তব্য এবং উপসংহার।
Speaking (কথোপকথন):
- সময়: ১১-১৪ মিনিট
- অংশ: তিনটি (Part 1, Part 2 এবং Part 3)
- বিবরণ: এই অংশে একজন পরীক্ষকের সাথে সরাসরি কথা বলতে হয়। Part 1-এ সাধারণ কিছু প্রশ্ন করা হয়, যেমন – নিজের সম্পর্কে, পরিবার, কাজ বা শখের बारे में। Part 2-এ একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ২ মিনিট কথা বলতে হয়। Part 3-এ Part 2-এর বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে আরও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
Speaking-এ ভালো করার টিপস:
- সাবলীলভাবে কথা বলুন: দ্বিধা না করে আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলুন।
- প্র্যাকটিস করুন: বন্ধুদের সাথে অথবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিয়মিত প্র্যাকটিস করুন।
- ভুল থেকে শিখুন: নিজের ভুলগুলো চিহ্নিত করুন এবং সেগুলো सुधार করার চেষ্টা করুন।
২০২৫ সালের জন্য প্রস্তুতি
২০২৫ সালের জন্য IELTS প্রস্তুতি নিতে হলে কিছু বিশেষ বিষয় মনে রাখতে হবে। এখন থেকেই একটি পরিকল্পিত উপায়ে প্রস্তুতি নিলে ভালো ফল করা সম্ভব।
সময় ব্যবস্থাপনা:
IELTS পরীক্ষার জন্য সময় ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি অংশের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ থাকে, তাই সময় মেনে পরীক্ষা দেওয়াটা জরুরি।
- নিয়মিত মক টেস্ট দিন এবং সময় ধরে পরীক্ষা দেওয়ার অভ্যাস করুন।
- যে অংশে দুর্বল, সে অংশে বেশি সময় দিন।
প্রযুক্তি ব্যবহার:
প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়েও IELTS-এর প্রস্তুতি নেওয়া যায়। বিভিন্ন অ্যাপ এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রস্তুতিকে আরও কার্যকরী করে তোলা যায়।
- IELTS প্রস্তুতি সহায়ক অ্যাপ ব্যবহার করুন।
- অনলাইন ফোরামে যোগ দিন এবং অন্যদের সাথে আলোচনা করুন।
মেন্টরের সহায়তা:
একজন অভিজ্ঞ মেন্টর আপনাকে সঠিক পথে পরিচালনা করতে পারেন। মেন্টরের guidance এবং feedback আপনার প্রস্তুতিকে আরও শক্তিশালী করবে।
- একজন অভিজ্ঞ শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে প্রস্তুতি নিন।
- নিয়মিত মেন্টরের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং পরামর্শ নিন।
কিছু সাধারণ ভুল যা এড়িয়ে যাওয়া উচিত
IELTS প্রস্তুতি নেওয়ার সময় কিছু সাধারণ ভুল আমরা করে থাকি। এই ভুলগুলো এড়িয়ে গেলে ভালো ফল করা সম্ভব।
- গ্রামারের দুর্বলতা: গ্রামারের দুর্বলতা থাকলে লেখার মান খারাপ হয়ে যায়। তাই গ্রামারের ওপর জোর দিন।
- শব্দ ভাণ্ডারের অভাব: পর্যাপ্ত শব্দ না জানলে নিজের ভাবনা প্রকাশ করা কঠিন। তাই নতুন শব্দ শিখুন এবং ব্যবহার করুন।
- অনুশীলনের অভাব: নিয়মিত অনুশীলন না করলে পরীক্ষার চাপ সামলানো কঠিন। তাই নিয়মিত মক টেস্ট দিন।
IELTS নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ):
এখানে কিছু সাধারণ প্রশ্ন এবং উত্তর দেওয়া হলো, যা আপনাকে IELTS সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানতে সাহায্য করবে:
- IELTS পরীক্ষার ফি কত? বাংলাদেশে IELTS পরীক্ষার ফি প্রায় ১৭,৫০০ টাকা। তবে, British Council এবং IDP-এর ওয়েবসাইটে আপডেটেড তথ্য দেখে নিতে পারেন।
- IELTS স্কোর কতদিনের জন্য বৈধ? IELTS স্কোর সাধারণত ২ বছরের জন্য বৈধ থাকে।
- আমি কি একাধিকবার IELTS পরীক্ষা দিতে পারি? হ্যাঁ, আপনি যতবার চান IELTS পরীক্ষা দিতে পারেন।
- IELTS পরীক্ষার জন্য কি কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগে? না, IELTS পরীক্ষার জন্য কোনো নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
- IELTS পরীক্ষার ফলাফল কিভাবে মূল্যায়ন করা হয়? IELTS পরীক্ষার ফলাফল ১ থেকে ৯ এর মধ্যে স্কোরিং করা হয়। প্রতিটি মডিউলের জন্য আলাদা স্কোর দেওয়া হয় এবং তারপর একটি গড় স্কোর হিসাব করা হয়।
শেষ কথা
IELTS শুধু একটি পরীক্ষা নয়, এটি আপনার স্বপ্নের পথে এগিয়ে যাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সঠিক প্রস্তুতি, চেষ্টা আর আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন। ২০২৫ সালের জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করুন এবং নিজের ভবিষ্যৎকে আরও উজ্জ্বল করে তুলুন।
যদি আপনার আরও কিছু জানার থাকে, তবে নির্দ্বিধায় কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনার সাফল্যের পথে আমরা সবসময় আপনার পাশে আছি। শুভকামনা!